একনজরে

10/recent/ticker-posts

Alka Yagnik record গড়লেন বিশ্বরেকর্ড,ইউটিউবে সবচেয়ে বেশী স্ট্রিমিং অলকা ইয়াগনিকের গান

ইউটিউবে ২০২১ সালে ১৭ বিলিয়ন এবং ২০২০ সালে ১৬.৬ বিলিয়ন স্ট্রিমিং হয়েছিল অলকা ইয়াগনিকের গান

খোশখবর ডেস্কঃ বিটিএস,টেলর সুইফটদের হারিয়ে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন অলকা ইয়াগনিক। প্লেব্যাক সিঙ্গার হিসেবে ২০২২ সালে ইউ টিউবে সবচেয়ে বেশী ১৫.৩ বিলিয়ন বার (১ বিলিয়ন = ১০০ কোটি) দেখা বা শোনা হয়েছে অলকা ইয়াগনিকের গান। এমনটাই ঘোষণা করল গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস। গিনেসের তথ্য বলছে ২০২২ সালে প্রতিদিন গড়ে ৪২ মিলিয়ন(১ মিলিয়ন = ১০ লক্ষ) বার করে দেখা হয়েছে তাঁর গান।

আরও পড়ুনঃ ইউটিউবে ৮০ কোটি ভিউ হল ব্ল্যাকপিঙ্ক – এর ‘প্লেইং উইথ ফায়ার’

তবে এই হঠাৎ করে নয়,ধারাবাহিক ভাবেই ইউটিউব সহ অনান্য প্ল্যাটফর্মে বিপুল জনপ্রিয় কলকাতায় জন্ম হওয়া শিল্পী ৫৬ বছর বয়সী এই ভারতীয় শিল্পীর গান।তথ্য বলছে ইউটিউবে ২০২১ সালে ১৭ বিলিয়ন এবং ২০২০ সালে ১৬.৬ বিলিয়ন স্ট্রিমিং হয়েছিল অলকা ইয়াগনিকের গান। ২০২২ সালে ইউটিউবের গ্লোবাল র‍্যাঙ্কিং-এ ১৭.৭ বিলিয়ন স্ট্রিমিং নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে আছেন পুয়ের্তো রিকোর ব্যাড বানি। তবে গিনেস রেকর্ড জানাচ্ছে এর পরের তিন স্থানেই ফের রয়েছে তিন ভারতীয় গায়ক। তাঁরা হলেন উদিত নারায়ণ (১০.৮ বিলিয়ন), অরিজিৎ সিং (১০.৭ বিলিয়ন) এবং কুমার সানু (৯.০৯ বিলিয়ন)।


ইউটিউব দুনিয়ায় এদের অনেক পরে আছে টেলর সুইফট,বিটিএস, ব্ল্যাকপিঙ্ক, ড্রেকের মত আন্তর্জাতিক সুপারস্টারেরা। সেরা ১০-এ জায়গা করে নিলেও ২০২২ সালে ইউটিউবের গ্লোবাল র‍্যাঙ্কিং-এ দক্ষিণ কোরিয়ার সুপারস্টার বিটিএস ৭.৯৫ বিলিয়ন এবং ব্ল্যাকপিঙ্ক ৭.০৩ বিলিয়ন স্ট্রিমিং পেয়েছে। অন্যদিকে টেলর সুইফট ৪.৩৩ বিলিয়ন স্ট্রিমিং নিয়ে ২৬ তম এবং ড্রেক ২.৯ বিলিয়ন স্ট্রিমিং নিয়ে ৫০ তম স্থানে রয়েছে।

আরও পড়ুনঃ ১০০ মিলিয়নের বেশী স্ট্রিমিং,বিটিএসের রেকর্ড ভাঙল মাইলি সাইরাস

অলকা ইয়াগনিক বলিউডের অন্যতম আইকনিক কণ্ঠস্বর। তাঁকে ‘প্লেব্যাক গাওয়ার রানী’ বলে উল্লেখ করা হয়। হিসেব বলছে চার দশকের দীর্ঘ ক্যারিয়ারে তিনি চলচ্চিত্র এবং অ্যালবামের জন্য ২০,০০০-এরও বেশি গান রেকর্ড করেছেন। তাঁর গান সবচেয়ে বেশী শোনা হয়েছে ভারতে ও পাকিস্তানে।


তথ্য সূত্রঃগিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস ডট কম 

[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে  পিক্সাবে,আনস্প্ল্যাস,ফ্রিপিক,উইকিমিডিয়া কমন্স,গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]  

[জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বইলাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান,অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ।তবে  জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ